You will be redirected to an external website

আয় কোটি কোটি টাকা,অথচ বাজারের থলে হাতে দেখা গেল অরিজিৎকে, ভিডিয়ো দেখে হতবাক সকলে

আয়-কোটি-কোটি-টাকা,অথচ-বাজারের-থলে-হাতে-দেখা-গেল-অরিজিৎকে,-ভিডিয়ো-দেখে-হতবাক-সকলে

বাজারের থলে হাতে দেখা গেল অরিজিৎকে,

পরনে সাদা ছাপা গেঞ্জি। ধুতি প্যান্ট। মাথায় ফেট্টি বাঁধা। এই অবস্থায় কোনও তারকাকে রাস্তায় দেখতে পাবেন বলে সাধারণ মানুষ কখনও আশা করেন না। তাঁর যদি আবার বিশ্বজোড়া খ্যাতি হয়, তা হলে তিনি তো ধরাছোঁয়ার বাইরে। যদিও সাধারণের এই ধারণাই ভেঙেছেন সঙ্গীতশিল্পী অরিজিৎ সিংহ। জিয়াগঞ্জের অলিগলিতে মাঝেমাঝেই তাঁকে দেখা যায়। কখনও ছেলেকে স্কুলে পৌঁছতে যাচ্ছেন। কখনও আবার অন্য কোনও কাজে।

কর্মসূত্রে মুম্বইয়ে থাকতে হলেও বছরের অনেকটা সময়ই তিনি কাটান নিজের শহরে। সেখানে মাঝেমাঝেই ফ্রেমবন্দি হতে দেখা যায় তাঁকে। এমনই এক সকালে বাজারের থলে হাতে দেখা গেল গায়ককে। অরিজিৎকে এমন ভাবে দেখে অবাক অঞ্চলের প্রত্যেকে। মুদির দোকানে কিছু কেনাকাটা করতে বেরিয়েছিলেন। অরিজিৎ গিয়েছেন মুদির দোকানে, তা দেখে খানিকটা বিস্মিত লোকালয়ের অনেকে। কেউ কেউ আবার তাঁকে জি়জ্ঞেস করেন, তিনি কেমন আছেন? অরিজিতের থেকে এসেছে উত্তরও। হাঁটতে হাঁটতে গায়ক বললেন, “আরে তোমরা ভাল আছ তো? কী খবর?” গায়কের থেকে উত্তর পেয়ে খুশি তাঁরাও। এমন ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসতেই সকলের একটাই মন্তব্য, “এত সহজ সরল কেউ কী করে হতে পারে!”

কয়েক দিন আগে অরিজিৎকে নিয়ে একটি বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন গায়িকা অনুরাধা পড়োয়াল। গায়কের গানের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। অরিজিতের নাকি ভয়ঙ্কর খারাপ। এত খারাপ যে শোনা যায় না। যদিও তা নিয়ে অরিজিতের তরফে থেকে মেলেনি কোনও উত্তর। অনুরাধাও পরে যাবতীয় বিতর্ককে সামলে নিয়েছেন। নিজের বক্তব্য স্পষ্ট করেছেন। একটি বিবৃতিতে গায়িকা বলেন, ‘‘রিমিক্সের চেয়ে আমি মৌলিক গান সব সময়ই বেশি পছন্দ করি। ‘আজ ফির তুম পে’ নিয়ে আমার যা বক্তব্য, সেটা গায়ককে নিয়ে নয়— বরং গানটির রিমিক্সের ধরন নিয়ে। এমন ভাবেই রিমিক্স বানানো উচিত যাতে আসল গানটির অপমান না হয়।’’ অনুরাধার মতে, ‘‘এই মন্তব্য নিয়ে বেশি জলঘোলা না করাই ভাল।”

AUTHOR :RIMA

ফিফা-বিশ্বকাপে-শাকিরার-পর-নোরা!-ভারতের-তারকাদের-মধ্যে-প্রথম-কেউ-গাইবেন-হিন্দিতে Read Previous

ফিফা বিশ্বকাপে শাকিরার ...

যেন-রূপকথা!-বস্‌তির-মেয়ে-এবার-বিদেশি-ফ্যাশন-ব্র্যান্ডের-মুখ Read Next

যেন রূপকথা! বস্‌তির মেয়ে ...