এই ফল খেলেই কমবে থাইরয়েডের বাড়বাড়ন্ত
ওষুধের মাধ্যমে থাইরয়েড হরমোনের নিঃসরণ ও কার্যকারিতা বজায় রাখা হয়। কিন্তু ওষুধ খেলেই যে থাইরয়েড জনিত সব সমস্যা নিমেষে দূর হয়ে যাবে, এমন নয়। হাইপোথাইরয়েডজিমে যখন ওজন বাড়তে থাকে, হৃৎস্পন্দনের গতি ধীর হয়ে যায়, ডিপ্রেশন জাঁকিয়ে বসে, তখন শুধু ওষুধ খেলেই চলে না। আপনার লাইফস্টাইলেও ছোটখাটো বদল আনতে হয়। যদিও থাইরয়েডে খাওয়া-দাওয়া নিয়ে খুব বেশি নিষেধাজ্ঞা নেই।
আপেল: ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবারের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর আপেল। আপেল থাইরয়েড গ্রন্থিকে ফ্রি র্যাডিকেলের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখে। পাশাপাশি ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, ওবেসিটি, হৃদরোগের মতো ক্রনিক অসুখকেও দূরে রাখে।
অ্যাভোকাডো: বাংলায় দিন দিন বাড়ছে অ্যাভোকাডোর জনপ্রিয়তা। এই ফলে ভিটামিন কে, ফোলেট, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি৫, বি৬ ও ভিটামিন ই-এর মতো পুষ্টি রয়েছে। থাইরয়েডের স্বাস্থ্য বজায় রাখার ক্ষেত্রে অ্যাভোকাডো দারুণ উপযোগী।
দেখে নিন সেগুলো কী-কী:
১) গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সোয়াবিন ও সোয়াযুক্ত খাবার খেলে থাইরয়েডের সমস্যা বাড়বে।
২) বাঁধাকপি, ফুলকপির মতো সবজি থাইরয়েডে না খাওয়াই ভাল।
৩) কফি ছাড়া দিন চলে না। কিন্তু থাইরয়েড থাকলে আপনার কফি খাওয়া চলবে না।
৪) যে সব খাবারে অত্যধিক চিনি ব্যবহৃত হয়, সেগুলো হাইপোথাইরয়েডজিমে এড়িয়ে চলুন। এতে ওজন বাড়তে পারে।
৫) বিস্কুট, পিৎজা, বার্গার, পাস্তা, প্রসেসড মিটের মতো প্রক্রিয়াজাত খাবারে উচ্চ পরিমাণে সোডিয়াম থাকে। এগুলো থাইরয়েডে খাবেন না।