রোজ এই ৫ ধাপ মানলেই পাবেন তেল মুক্ত ত্বক
নাকের দু’পাশ আর কপাল জুড়ে তেল বেরোতে থাকে। ঘন ঘন মুখ ধোয়া সত্ত্বেও ত্বকের জেল্লার ফেরত আসে না। তার উপর ব্রণ, হোয়াইটহেডস, ওপেন পোরসের সমস্যা বাড়তে থাকে। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গেলে আপনাকে স্কিন কেয়ারের উপর জোর দিতে হবে।
ক্লিনজার: ত্বক পরিষ্কার করা জরুরি। এমন ক্লিনজার ব্যবহার করুন, যার মধ্যে স্যালিসলিক অ্যাসিড বা বেঞ্জল পেরঅক্সাইড রয়েছে। মুখে ক্লিনজার মেখে দু’মিনিট রেখে দিন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। দিনে দু’বার মুখ ধোয়া দরকার। রাতে মুখ পরিষ্কার করার সময়, প্রথমে ক্লিনজিং অয়েল বা বাম দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
টোনার: টোনার অতিরিক্ত পরিমাণে সিবাম উৎপাদনকে কমায়। নিয়াসিনামাইড, হাইল্যুরনিক অ্যাসিড, গ্লাইসোলিক অ্যাসিড বা স্যালিসিলিক অ্যাসিড রয়েছে, এমন টোনার বেছে নিন। মুখ ধোয়ার পর অবশ্যই টোনার লাগিয়ে নিন মুখে।
ময়েশ্চারাইজার: তৈলাক্ত ত্বকেও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা জরুরি। কারণ ময়েশ্চারাইজার আপনার ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে। ত্বক শুষ্ক বা ডিহাইড্রেটেড হয়ে গেলে অতিরিক্ত পরিমাণে সিবাম উৎপন্ন হয় এবং ব্রণ হয়। তৈলাক্ত ভাবকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আপনি অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজার বেছে নিন।
সানস্ক্রিন: ত্বকের ধরন যেমনই হোক, সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য হালকা, নন-স্টিকি সানস্ক্রিন বেছে নিন। সবচেয়ে ভাল হয় যদি জেল বা ওয়াটার-বেসড সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন। অয়েল-ফ্রি ফর্মুলার সানস্ক্রিনও ব্যবহার করতে পারেন।