কিশমিশ ভেজানো জল খেলে শরীরের কী উপকার হয়
সকালে উঠে ভেজানো বাদাম, কিশমিশ খেয়ে থাকেন। কিশমিশে রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ। জলের মধ্যে থেকে বাদাম, কিশমিশ তুলে নেওয়ার পর পাত্রের মধ্যে থাকা জল তো ফেলেই দেন। তবে পুষ্টিবিদেরা বলছেন, এই জলের গুণ কিন্তু কম নয়। সকালে ডিটক্স পানীয় হিসাবে কিশমিশ ভেজানো জল খাওয়াই যায়। কারণ, সারা রাত ভেজার পর ওই জলের মধ্যে কিশমিশের যাবতীয় উপাদান দ্রবীভূত হয়ে যায়।
কিশমিশ ভেজানো জলের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের পরিমাণ যথেষ্ট। ফ্রি র্যাডিক্যালের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে এই পানীয়। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নত করতেও সাহায্য করে।রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কিশমিশের জল। কারণ, এই পানীয়ের মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম। রক্তে আয়রনের অভাব হলে নিয়মিত কিশমিশ ভেজানো জল খাওয়া যেতে পারে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে ফাইবার প্রয়োজন। কিশমিশের মধ্যে থাকা ফাইবার সহজপাচ্য হয়ে ওঠে জলে ভিজলে। সেই জল নিয়মিত খেলে পেট ভাল থাকে।