হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জের ভাবনা অভিষেকের ! সংগৃহীত ছবি
প্রয়োজনে নবজোয়ার যাত্রা থামিয়ে তদন্তকারী সংস্থার কাছে যাব। ইডি-সিবিআই দিয়ে ধমকে-চমকে লাভ নেই। বিচারব্যবস্থার উপর আস্থা আছে, খোলা আছে ডিভিশন বেঞ্চ, সুপ্রিম কোর্টের দরজা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর আইনজীবীরা সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছেন এবং উচ্চতর আইনি প্ল্যাটফর্মে বিষয়টির বিরোধিতা করে পুনর্বিবেচনার জন্য যথাযথ সময়ে পদক্ষেপ হবে। এর বাইরে আরেকটা কথা বলতে পারি খুব মানে পরিষ্কারভাবে বলে দেওয়া দরকার যে, কোনও জিজ্ঞাসাবাদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এড়াতেও চান না, ভয়ও পাচ্ছেন না, উদ্বিগ্নও নন, ধাক্কা লেগেছেও নন ।
বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশই বহাল রাখলেন বিচারপতি সিনহা। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ পুনর্বিবেচনা, প্রত্যাহারের আর্জি প্রত্যাখ্যান। অভিষেকের সঙ্গে ২৫ লক্ষ টাকা জরিমানা জেলবন্দি কুন্তল ঘোষকেও। অবিলম্বে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে জরিমানার টাকা জমা দেওয়ার নির্দেশ। বিচারপতি সিনহার নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে অভিষেক।অভিষেকের মতোই প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের গেলেন জেলবন্দি কুন্তল-ও। আগামীকাল শুনানির আর্জি, খতিয়ে দেখার আশ্বাস হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির। এদিন হাইকোর্টের রায়ের বিষয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, যখন ডাকবে, তখনই তদন্তকারী সংস্থার কাছে যাব ।
, ''বিচারব্যবস্থার উপর সম্পূর্ণ আস্থা রেখেই এগোব। আমার কাছে ডিভিশন বেঞ্চে যাওয়ার দরজা খোলা। সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করার জন্যেও রাস্তা খোলা আছে।''তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, '' আমার পিছনে ইডি-সিবিআই লাগাতে হবে না। কোনও যোগসাজশ পেলে একহাতে প্রমাণ দিন আরেক হাতে প্রকাশ্যে ফাঁসির মঞ্চ বানিয়ে আমাকে সেখানে তুলুন।তুলনা টেনে অভিষেক দাবি করেন, বিষয়টি অমূলক নয়। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেও সিবিআইকে নিয়ে একই অভিযোগ করেছেন।