You will be redirected to an external website

কংগ্রেসের খাতা বন্ধ করে জোড়া ফুলে পা কংগ্রেস বিধায়কের !

তৃণমূলে যোগ দিলেন বাইরন বিশ্বাস। সংগৃহীত ছবি

কংগ্রেসের খাতা বন্ধ করে জোড়া ফুলে পা দিলেন কংগ্রেস প্রার্থী বাইরন বিশ্বাস ।  সাগরদিঘি উপ নির্বাচনে বাইরন বিশ্বাসের 'হাত'-এর কংগ্রেসের হাতে এসেছিল একটা বিধানসভা আসন। জেতা আসন হাতছাড়া হয়েছিল তৃণমূলের। ২ মার্চ সাগরদিঘি ভোটের ফল ঘোষণা হয়েছিল। তারপর ৯০ দিনও কাটল না, বাইরন তৃণমূলে যোগ দিয়ে দিলেন। তাঁর শপথগ্রহণ নিয়েও কম নাটক হয়নি। দেরি হচ্ছে দেখে বাইরনকে নিয়ে রাজভবনে তদ্বির করতে গিয়েছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী ।

সেই বাইরন শপথ নিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে কত কীই না বলেছিলেন। এদিন সেই তিনিই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ারে গিয়ে ঘাসফুলের পতাকা হাতে তুলে নিলেন।বাইরনের ভোটে জেতার পরে এই গুঞ্জন সাগরদিঘিতে ছিল যে, কতদিন তিনি তৃণমূলে থাকবেন। ফল ঘোষণার দিন সেই প্রশ্নই করা হয়েছিল তাঁকে। ভোটে জেতার পর দ্য ওয়ালকে একান্ত সাক্ষাৎকারে বাইরন বলেছিলেন, ‘আমায় তৃণমূল কিনতে পারবে না। তৃণমূলকে আমি কিনে নেব। এমনিতে বাংলার রাজনীতিতে দলবদল এখন জলভাত ব্যাপার। একুশের ভোটের পর বিজেপির অন্তত খান আষ্টেক বিধায়ক পদ্মফুল ছেড়ে জোড়াফুলে শামিল হয়েছিলেন। কিন্তু বাইরনের জয় ছিল অন্য মাত্রার। কারণ সংখ্যালঘু অধ্যুষিত সাগরদিঘিতে বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থীর জয় বাংলার রাজনীতিতে মাইলফলক বলে মনে করেছিলেন অনেকে।

বাইরনের দলবদল নিয়ে প্রদেশ কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক মনোজ চক্রবর্তী বলেন, ‘‘মিরজাফরের থেকেও মানুষের সঙ্গে বড় বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন বাইরন । শেষ পর্যন্ত তৃণমূলে যোগ দিলেন সাগরদিঘির কংগ্রেস বিধায়ক বাইরন বিশ্বাস। জয়ের তিন মাসের মধ্যে জোড়াফুল শিবিরে যোগ দিলেন তিনি।বিধানসভায় কংগ্রেসের এক মাত্র বিধায়ক ছিলেন বাইরন। ফলে তিনি দলত্যাগ বিরোধী আইনের আওতাতেও পড়বেন না।

AUTHOR :Rita Ghosh

ষষ্ঠীতে-ঝলমলে-আকাশ,-অষ্টমীর-সকাল-থেকেই-বৃষ্টিতে-ভিজবে-দক্ষিণবঙ্গের-একাধিক-জেলা Read Previous

ষষ্ঠীতে ঝলমলে আকাশ, অষ্ট...

'সাগরদিঘির-মানুষের-কথা-ভেবেই-সিদ্ধান্ত’,‘আমি-তৃণমূলেরই-লোক,-বললেন-বিধায়ক-বাইরন-বিশ্বাস Read Next

'সাগরদিঘির মানুষের কথা ভ...