You will be redirected to an external website

লাফিয়ে বাড়ল পুরীর মন্দিরের পবিত্র ধ্বজার দাম।

লাফিয়ে-বাড়ল-পুরীর-মন্দিরের-পবিত্র-ধ্বজার-দাম।

পুরীর শ্রীজগন্নাথ মন্দিরের পবিত্র ধ্বজার দামবৃদ্ধি । সংগৃহীত ছবি

১০ বছরের ব্যবধান। এক ধাক্কায় অনেকটা বাড়ল পুরীর শ্রীজগন্নাথ মন্দিরের পবিত্র ধ্বজার দাম। মন্দির কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, ১০০ টাকা বেড়়েছে দাম। এতদিন ভক্তদের থেকে ধ্বজা বাবদ ২০০ টাকা করে নেওয়া হত। দামবৃদ্ধি হয়ে তা দাঁড়াল ৩০০ টাকা।
শনিবার এই মর্মে বৈঠকে বসেছিল শ্রীজগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ  অছি পরিষদ। বৈঠকে ধ্বজার দাম বা়ড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।সেদিন থেকেই বর্ধিত দামে পবিত্র ধ্বজা সংগ্রহ করছেন ভক্তরা। সংগ্রহ স্থলে এই মর্মে বিজ্ঞপ্তিও টাঙানো হয়েছে।

শ্রীজগন্নাথ মন্দিরের  পরিচালন পর্ষদের প্রধান  জিতেন্দ্র কুমার সাহু স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘শ্রীমন্দির সংলগ্ন নির্দিষ্ট জায়গা থেকে শ্রীমন্দিরের পবিত্র ধ্বজা ভক্তরা সংগ্রহ করে থাকেন। এতদিন তা ২০০ টাকায় বিক্রি করা হত। 

বছরের পর বছর বাহ্যিক কোনও নিরাপত্তা ছাড়াই তিনি প্রতিদিন এই কাজ সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করে আসছেন। শোনা যায়, মন্দিরের ওই অংশ দিয়ে পাখিও ওড়ে না। একাধিক আশ্চর্য ঘটনাও ঘটে মন্দিরের এই পবিত্র ধ্বজা নিয়ে।বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাকে নিশ্চুপ করে দিয়ে বিপরীত নয়, বরং হাওয়ার অনুকূলেই ওড়ে ধ্বজা। এছাড়াও শ্রীমন্দিরের আরও চমকপ্রদ বিষয় রয়েছে। যেমন, জগন্নাথ মন্দিরের অন্দরমহলে বাহ্যিক কোনও শব্দ প্রবেশ করে না।জগন্নথাধামের সিংহদ্বার দিয়ে প্রবেশ করার পর শোনা যায় না সমুদ্রের গর্জনও। একটি বিশেষ সুদর্শন চক্রও রয়েছে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে। এটির বিশেষত্ব যে কোনও অংশ থেকেই তা সোজা দেখা যায়। এই ত্রিমাত্রিক সুদর্শন চক্রটি পুণ্যার্থীদের কাছে বিশেষ আকর্ষণ।

তবে পুরীর থেকে দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের কিছুটা পার্থক্য আছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কীরকম পার্থক্য, সেই ব্যাখ্যাও দেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী জানান, পুরীর জগন্নাথ, সুভদ্রা এবং বলরামের মূর্তি নিমকাঠ তৈরি করা হয়েছে। দিঘায় মার্বেল দিয়ে মূর্তি করা হবে। তবে ধ্বজা রোজই তোলা হবে। রোজাই ধ্বজা নামানো হবে বলে জানিয়েছেন মমতা।
মুখ্যমন্ত্রী জানান, পুরোপুরি পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের ধাঁচেই দিঘার জগন্নাথ মন্দির গড়ে তোলা হচ্ছে। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের সমান উচ্চতার মন্দির তৈরি হচ্ছে দিঘায়। বাইরে থেকে পাথর আনা হচ্ছে। সেইসঙ্গে মন্দিরে ভোগঘর, বসার ঘর, রথ রাখার জায়গাও করা হচ্ছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।

AUTHOR :Rita Ghosh

ষষ্ঠীতে-ঝলমলে-আকাশ,-অষ্টমীর-সকাল-থেকেই-বৃষ্টিতে-ভিজবে-দক্ষিণবঙ্গের-একাধিক-জেলা Read Previous

ষষ্ঠীতে ঝলমলে আকাশ, অষ্ট...

ওবানের-খোঁজেই-কি-কুনোর-জঙ্গল-ছেড়ে-গ্রামে-ঢুকল-আর-এক-চিতা Read Next

ওবানের খোঁজেই কি কুনোর জ...