প্রচারে ঝড় তুলবেন মমতা-অভিষেক
তৃণমূল কংগ্রেসের নজরে দুই মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার ৫টি লোকসভা আসন। এই ৫ সংসদীয় আসনের মধ্যে তৃণমূলের হাতে রয়েছে ৩টি লোকসভা। বিজেপির হাতে রয়েছে ২টি। এই ৫ লোকসভা আসন রাজনৈতিক ভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে তৃণমূল।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ২০০৭ সাল থেকে তৃণমূল কংগ্রেস সেখানে রাজনৈতিক ভাবে লাভবান। ২০০৮-এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে এখানে ভাল ফল করে তৃণমূল। বাম আমলে সেই ফল গোটা রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের উদ্বুদ্ধ করেছে। নন্দীগ্রাম আন্দোলনের জেরে তখন রাজনৈতিক মহলের নজরে তৃণমূল। ২০২১-এর বিধানসভা ভোটে নন্দীগ্রাম আসন হারলেও দুই মেদিনীপুর-ঝাড়গ্রামের মতো এলাকায় ভাল ফল করে তৃণমূল।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক ও কাঁথি লোকসভা কেন্দ্রের দুই সাংসদ সদস্যই ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের। দু’জনেই অধিকারী পরিবারের সদস্য। যে অধিকারী পরিবারের সঙ্গে দূরত্ব দীর্ঘতর হয়েছে জোড়া ফুল শিবিরের। বিরোধী দলনেতার জেলার এই দুই আসন নিয়ে চর্চা আছে বিজেপির অন্দরেও৷ ইতিমধ্যেই এই দুই লোকসভা আসনের বুথ স্তরীয় সংগঠনে একাধিক বদল এসেছে। যদিও নন্দীগ্রামের বুথ স্তরীয় বদল নিয়ে নানা অনুযোগ উঠে এসেছে তৃণমূলের অন্দরে ৷