আয়োজনে পকেট খালি হচ্ছে শ্বশুরদের ! সংগৃহীত ছবি
ফল-মিষ্টি থেকে ভুরিভোজের সমস্ত কিছুই অগ্নিমূল্য! জামাইষষ্ঠীর সকালে বাজারে গিয়ে এই অভিজ্ঞতা হল শ্বশুরদের, জামাইষষ্ঠীর আয়োজনে রীতিমতো খালি হয়েছে পকেট। জামাইষষ্ঠী মানেই ভুরিভোজ, পাতে রকমারি পদ। জামাইষষ্ঠীর দিন মাছ থেকে ফল-মিষ্টি, যাতেই হাত, তাতেই দামের ছ্যাঁকা। চড়া দাম মাছের।
এক কেজির নিচে ইলিশের দাম ১২০০ টাকা। ১ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মিলছে ১৫০০ টাকায়। ইলিশের ওজন দেড় কেজির ওপরে হলে দাম ছিল ১৮০০-২ হাজার টাকা। গলদা চিংড়ি মিলছে ৭০০-৮০০ টাকায়। বাগদা হলে দাম পড়ছে ১২০০-১৫০০ টাকা। ভেটকির দাম বেশ চড়া। ৬০০-৬৫০ টাকা। ৬০০-৬৫০ টাকা দামে পাওয়া যাচ্ছে পারশে বা পাবদা মাছ।
ফলের বাজারও অগ্নিমূল্য। কলকাতার বিভিন্ন বাজারে ভালো হিমসাগর বিক্রি হয়েছে ৮০-১২০ টাকায়। লিচু এক কেজি ২০০ টাকা। ৪০০-৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে কালো জাম। একটা কাঁঠাল ১০০ টাকা। তবে দাম যাই হোক, বছরের এই একটা দিন জামাই আপ্যায়নে পকেটের কথা চিন্তা করতে রাজি নন শ্বশুর-শাশুড়িরা। বিক্রেতারা অবশ্য বলছেন, জোগানে ঘাটতি থাকায় দাম চড়েছে।