You will be redirected to an external website

পড়ুয়াদের কেন্দ্রীয় 'স্কলারশিপ' নিয়ে জেলায় জেলায় বড় নির্দেশ নবান্নের

পড়ুয়াদের-কেন্দ্রীয়-'স্কলারশিপ'-নিয়ে-জেলায়-জেলায়-বড়-নির্দেশ-নবান্নের

পড়ুয়াদের কেন্দ্রীয় 'স্কলারশিপ' নিয়ে নির্দেশ নবান্নের

রাজ্যে তফসিলি জাতি ও অন্যান্য পশ্চাদপদ শ্রেণীর পড়ুয়াদের বৃত্তি নিয়ে আবেদন জানানোর পদ্ধতিতে খামতি দূর করতে গরমের ছুটির পর স্কুল খুললেই রাজ্য কেন্দ্রীয়ভাবে অনলাইন ওরিয়েন্টাশান শিবির খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেই নবান্ন সূত্রে খবর। স্কুলের যে শিক্ষকরা ছাত্রদের এই বৃত্তি পাওয়ার আবেদনপত্র তৈরি করার দায়িত্বে রয়েছে তাদেরই বাধ্যতামূলকভাবে এই শিবিরে যোগ দিতে হবে। যাতে পড়ুয়াদের বৃত্তির জন্য আবদেনপত্রকে ত্রুটি মুক্ত করা যায়।

অনগ্রসর কল্যাণ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে,রাজ্য সরকারের শিক্ষাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে সাড়ে নয় লক্ষ পড়ুয়াকে বৃত্তি দেওয়া হয়েছে গত আর্থিক বছরে। একই সময় প্রি-মাট্রিক অর্থাৎ দশম শ্রেণী বা তার নীচের ক্লাসে পড়েন এমন তফসিলি জাতি ও অন্যান্য পশ্চাদপদশ্রেণীর পড়ুয়াদের জন্য কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা পেতে সমস্যা হচ্ছে। দেখা গিয়েছে, যারা আবেদন করেছেন তাদের একটা অংশ আধার কার্ড ও জাতিগত শংসাপত্র আবেদনের সঙ্গে জমা দেয়নি। অনেকে আধার কার্ডের নম্বর ভুল লিখেছে। পারিবারিক আয়ের সার্টিফিকেট দেয়নি। এছাড়াও অনেকে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর দিয়েছে কিন্তু তার সঙ্গে আধার কার্ড সংযোগ করা নেই। এর ফলে গত বছর থেকে তারা বৃত্তি পাচ্ছে না।

তদন্তে দেখা গিয়েছে, এই আবেদনগুলি স্কুল থেকে অনলাইনে নির্দিষ্ট পোর্টালে করতে হয়। প্রতিটি স্কুলেই এজন্য একজন নোডাল শিক্ষক থাকেন। অনলাইনে আবেদন জানানোর সময় তথ্য পেশ করার ক্ষেত্রে ত্রুটি হচ্ছে। আধার কার্ডের ভুল নম্বর দেওয়ার এটাই কারণ বলে মনে করছে রাজ্য অনগ্রসর কল্যাণ দফতর। ফলে পড়ুয়ারা স্কলারশিপ বা বৃত্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। ইতিমধ্যেই রাজ্যের অন্যাগ্রসর কল্যান সচিব সঞ্জয় বনশাল জেলাশাসকদের চিঠি দিয়ে ৩০ মে’র মধ্যে পড়ুয়াদের আবেদনের থাকা আধার কার্ড, শংসাপত্র, পারিবারিক আয়ের সার্টিফিকেট ও ব্যাঙ্ক সংক্রান্ত ত্রুটি দুর করে পেশ করতে বলা হয়েছে।

AUTHOR :RIMA

ষষ্ঠীতে-ঝলমলে-আকাশ,-অষ্টমীর-সকাল-থেকেই-বৃষ্টিতে-ভিজবে-দক্ষিণবঙ্গের-একাধিক-জেলা Read Previous

ষষ্ঠীতে ঝলমলে আকাশ, অষ্ট...

Read Next

সফর শেষে দিল্লি ফিরতেই ব...