বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কে তার দায়িত্ব থেকে বিরতি ! সংগৃহীত ছবি
নিয়োগ দুর্নীতির মামলা থেকে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কে সরানো নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ সামাজিক মাধ্যমে আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিক্রিয়া ছড়িয়ে পড়ে। নেটনাগরিকদের প্রায় সকলের বার্তাতেই বিষাদ।একটি বাংলা দৈনিকের অনলাইন সংস্করণে এই খবরের জেরে কিংশুক সিংহ লিখেছেন, “তবুও তৃণমূল চোরের পার্টিই থাকবে!” পীযূষ রায় লিখেছেন, “দুর্নীতিবাজদের কাছে আজ বিচার ব্যাবস্থার পরাজয় হলো।”দিয়া সেনগুপ্ত একটি বাংলা সংবাদচ্যানেলের নামোল্লেখ করে সেটিকে দায়ী করেছেন। লিখেছেন, “
অভিষেকের নির্দেশেই সাক্ষাৎকার নিয়ে বিচারপতিকে ফাঁদে ফেলেছেন আপনারা। যাতে সাক্ষাৎকারকে হাতিয়ার করে মামলা সরানো যায়, কারন বাঁচার আর কোনো উপায় ছিলো না। নইলে দেশের মধ্যে হঠাৎ করে বিচার চলাকালীন কোনো মিডিয়া কি করে সাক্ষাৎকার নিতে চলে যায়! কই অন্য কোনো মিডিয়া তো যায়নি। বিচারপতি ও মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য, সত্য তুলে ধরতে গিয়ে দেই ফাঁদে পা দিয়ে ফেলেছেন।
পুরোটা পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র অভিষেক, সুমন ও অ্যাই প্যাকের।”কে রায় লিখেছেন, “যে কোনো মামলা দশকের পর দশক কেনো পরে থাকে সেটা না মীমাংসা করে যে মামলা দ্রুত বিচার হচ্ছে সেটাকে ও বন্ধের চেস্টা ?”ঋজু ঘোষাল লিখেছেন, “চোরদের সুপ্রীম সুযোগ।”যাদবপুরের বাসিন্দা মৌসুমী সেনগুপ্ত পৃথক পোস্টে লিখেছেন, “শিক্ষাদু্র্নীতি মামলা মেকআপ হয়ে গেলো।”কাবেরি চ্যাটার্জী পৃথক পোস্টে লিখেছেন, “এবার কি তাহলে পার্থ চ্যাটার্জী, জীবন কৃষ্ণ সাহা রা নিশ্চিন্তে বাইরে বেরিয়ে এসে আবার টাকার সাম্রাজ্য গড়ে তুলবে?“ ২০ মিনিটের মধ্যে এর ছটি প্রতিক্রিয়া। সব কটি সমর্থনসূচক।