‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হয়ে গেল নতুন রামলালা মূর্তির
মন্দির উদ্বোধন এবং রামলালার বিগ্রহে ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ সম্পন্ন হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে। তিনিই ছিলেন অনুষ্ঠানের ‘প্রধান যজমান’। তাঁর সঙ্গে গর্ভগৃহে ছিলেন মোহন ভাগবত, যোগী আদিত্যনাথ এবং অন্যান্যরা। মন্দির চত্বরে ১১ দিনের উপবাস ভঙ্গ করেন প্রধানমন্ত্রী। তার পর মঞ্চে ওঠেন যোগী।
গুরু গোবিন্দজি বললেন, রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার মতো পরিবর্তন আনতে গেলে সারা জীবনের সাধনা লাগে। মহাপুরুষদের উপলব্ধিই থেকেই যুগ পরিবর্তিত হয়। এইরকমই একজন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এটা শুধু আমাদের দেশের নয়, গোটা বিশ্বের সৌভাগ্য। তিনি যেভাবে গত কয়েকদিন ধরে নিজেকে শুদ্ধ করেছেন, তাতে আমি বিস্মিত হয়ে গিয়েছি। আমরা বলেছিলাম আপনাকে ৩ দিন অনশন করতে হবে। উনি ১১ দিন ধরে তা পালন করেছেন। আমরা বলেছিলাম ১১ দিন একবেলা অন্নগ্রহণ করতে। তিনি ১১ দিন ভাত খাওয়াই ছেড়ে দিয়েছেন।
প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর নির্ধারিত সূচি মেনে জনসভায় উপস্থিত হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রমুখ। তাঁদের গলবস্ত্র দিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হল।শেষ হল রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পুজো। পুজো শেষে রামলালাকে প্রদক্ষিণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরপর মাটিতে শুয়ে পড়ে প্রণাম করেন তিনি।আরতির পর সাদা চামর দুলিয়ে রামলালার অর্চনা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।