You will be redirected to an external website

কন্যাশ্রীর টাকা জমিয়ে পথচারী দের সরবত দিয়ে তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন বাঁকুড়া জেলার ছাত্রীরা!

কন্যাশ্রীর টাকায় পথচারীদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন ছাত্রীরা ! সংগৃহীত ছবি

ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় কোনো কাজই ছোটো নয় । কন্যাশ্রীর টাকা জমিয়ে এই দাবদাহ গরমে পথচারী দের নুন , চিনি এবং লেবুর সরবত দিয়ে তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের রাজ খামার হাই স্কুলের কন্যাশ্রী প্রাপ্ত ক্ষুধে ছাত্রীরা। কাঠফাটা রোদে জ্বলছে বাঁকুড়া জেলা । তারই মাঝে নীজেদের সমস্ত ক্লান্তিকে দূরে সরিয়ে পথচারী দের দিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন এই ছাত্রীরা । যেসব কাজ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনদের করার কথা, সেই মহৎ কাজ নিজেদের জমানো টাকা দিয়ে করে দেখালো স্কুলের ছাত্রীরা।

জ্বলছে বাঁকুড়া জেলা। সূর্যের প্রচন্ড তাপ ছারখার করে দিচ্ছে সাধারণ মানুষের রোজগার জীবন। পথচারীরা নাজেহাল গরমে। তৃষ্ণা মেটাতে কাঠফাটা রোদে পাওয়া যাচ্ছে না একফোঁটা জল। কিন্তু সেই জল নুন চিনি লেবু দিয়ে সর্ব তৈরি করে বিতরণ করছে বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের রাজ খামার হাই স্কুলের কন্যাশ্রী প্রাপ্ত ছাত্রীরা।জানা গেছে, কন্যাশ্রী টাকা জমিয়েই শুরু হয়েছে এই মহৎ জনসেবা। প্রসংশারযোগ্য এই অভিনব উদ্যোগ খুব তাড়াতাড়ি মুগ্ধ করেছে সকলকে। সাধারণ পথচারী থেকে শুরু করে বাসযাত্রী ড্রাইভার এবং খালাসী ছাড়া যেকোনো গাড়ির চালকের তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন এই কিশোরীরা। এমনকি বাদ গেল না পুলিশকর্মীরাও। কন্যাশ্রীদের হাত থেকে শরবত পান করল পুলিশ অফিসাররা।কন্যাশ্রী প্রকল্প থেকে পাওয়া টাকা খরচ না করে সেই টাকা জমিয়ে রেখেছিল এই ছাত্রীরা তারপর সবাইকে অবাক করে দিয়ে সেই কন্যাশ্রী থেকে জমানোর টাকা দিয়েই এই তপ্ত রোদে সাধারণ মানুষের তৃষ্ণা নিবারনের দায়িত্ব নিয়ে নিল ছাত্রীরা।

নীজেদের প্রাপ্ত কন্যাশ্রীর টাকায় এমন উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন এই ছাত্রীরা । পথচারীরা জানান ছাত্রীদের এই উদ্যোগে খুবই উপকৃত হয়েছেন তারা কারণ এই উত্তপ্ত রোদে যেখানে এক ফোটাও জলের চিহ্ণ নেয় সেখানে এমন বড়ো ভাবনা খুবই উপকৃত করেছে এই দৈনন্দিন পথচারী যাত্রীদের । 

AUTHOR :

ষষ্ঠীতে-ঝলমলে-আকাশ,-অষ্টমীর-সকাল-থেকেই-বৃষ্টিতে-ভিজবে-দক্ষিণবঙ্গের-একাধিক-জেলা Read Previous

ষষ্ঠীতে ঝলমলে আকাশ, অষ্ট...

Read Next

কর্ণাটকে কংগ্রেসকে সুযো...