আজকেই চিরতরে ছেড়েছিলেন তিলোত্তমা
আর দশটা দিনের মতোই ছিল বাইশ সালের ৩১ মে। এশহরে অনুষ্ঠান করতে এসেছিলেন কেকে। তবে ফিরে আর যাওয়া হয়নি। এশহরকে ভালবেসে গান উপহার দিয়েই নিয়েছিলেন চিরবিদায়। ঠিক একবছর আগে সন্ধ্যা শেষে এসেছিল খারাপ খবরটা। সারা দেশ কেঁপে উঠেছিল একলহমায়। ৩১ মে ২০২২ চির ঘুমের দেশে পাড়ি দিয়েছিলেন কেকে। আজ প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী।
গান গাইতে এসে চিরতরে গলা থেমে গিয়েছিল কৃষ্ণকুমার কুন্নথ ওরফে কেকে-র। সেই যন্ত্রণা আজও তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে তিলোত্তমাকে। শৈশব থেকে কৈশোরের প্রতিট অনুভূতি ছুঁয়ে গিয়েছেন যিনি, নিজের শহরে সেই কেকে-কে হারানোর যন্ত্রণা কুরে কুরে খাচ্ছে শহর কলকাতার তরুণ-তরুণী থেকে যুবক-যুবতীদের।
কেকে-র অকাল প্রয়াণে স্ত্রী জ্যোতি কৃষ্ণ তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলে একটি ছবি পোস্ট করেছিলেন। ছবিতে কেকে-র সঙ্গে তাঁকে দেখা গিয়েছিল। ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেছিলেন, 'ফের ছবি আঁকতে চেষ্টা করলাম। মিস ইউ সুইটহার্ট।' উল্লেখ্য, জ্যোতি কৃষ্ণর সঙ্গে কেকে-র সম্পর্ক সেই ছোটবেলার। তাঁরা যখন ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়েন, সেই সময় তাঁদের প্রথম দেখা হয়। তারপর প্রেম। এবং ১৯৯১ সালে তাঁরা বিয়ে করেন। তাঁদের রয়েছে দুই সন্তানও। স্ত্রীর জ্যোতি, ছেলে নকুল কৃষ্ণ কুন্নথ এবং মেয়ে তামারা কুন্নথকে রেখে চিরঘুমের দেশে পাড়ি দিয়েছিলেন কেকে।