কলকাতা থেকে কাছেই বিস্ময়কর একটি পুকুর, যেখানে ডুব মারলেই বিরাট বদল । প্রতীকী ছবি
বিস্ময়কর একটি পুকুর, যে পুকুরে ডুব দিলে রোগা শরীর হয় মোটা। এই পুকুরে স্নান করলে নানা রোগমুক্তিও ঘটে, ফলে হাওড়া ও তার পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে মানুষ আসেন এই পুকুরে স্নান করতে। বহু কাল থেকে এই পুকুর বাংলা জুড়ে মানুষের কাছে অতি পরিচিত বাটুল 'মোটা পুকুর' নামেই।
জানা যায়, একসময় এই পুকুর বিশাল আয়তনের ঝিল ছিল। সেই ঝিল পদ্ম গাছে ভরে থাকত, জলে বিশাল আকারের শাল, শোল মাছেরা ঘুরে বেড়াত। বর্তমানে দেখা যায় একটি বিশাল আকারের পুকুর। তেল হলুদ এবং সিঁদুর এবং চালের ছোট্ট একটি পুটুলি নিয়ে আসেন। স্নানের আগে পুকুর ঘাটের সামনের পাকুর গাছে তেল হলুদ ও সিঁদুর লাগানো রীতি রয়েছে। তারপর সেই হলুদ শরীরে স্পর্শ করিয়ে পুকুরে স্নান। মোটা পুকুরের পাড়ে রয়েছে মা চণ্ডীর মন্দির। স্নান সেরে মা'কে নিজের হাতে পুজো করেন ভক্তরা। ভক্তরা যে যার মানদ করা এবং মনস্কামনা জানান মায়ের কাছে। এতেই নাকি বিভিন্ন রোগ মুক্তি ঘটে ভক্তদের। মনস্কামনা পূর্ণ হলে তারপর আবার পূজো দিয়ে যান। মা চন্ডীর কৃপায় উপকৃত হচ্ছে মানুষ। বর্তমান সময়েও দলে দলে এই মোটা পুকুরে স্নান করতে আসেন মানুষ।
একসময় এই পুকুর বিশাল আয়তনের ঝিল ছিল। সেই ঝিল ভরে থাকত পদ্ম ফুলে, আর জলে ঘুরে বেড়াত বিশাল আকারের শাল, শোল মাছেরা। বর্তমানে একটি বিশাল আকারের পুকুরের দেখা পাওয়া যায়। তেল হলুদ এবং সিঁদুর এবং চালের ছোট্ট একটি পুটলি নিয়ে আসেন। স্নানের আগে পুকুর ঘাটের সামনের পাকুর গাছে তেল হলুদ ও সিঁদুর লাগানো রীতি রয়েছে। তারপর সেই হলুদ শরীরে স্পর্শ করিয়ে পুকুরে স্নান করা হয়। মোটা পুকুরের পাড়ে রয়েছে মা চণ্ডীর মন্দির। স্নান সেরে মা'কে নিজের হাতে পুজো করেন ভক্তরা। ভক্তরা যে যার মানত করা এবং মনস্কামনা জানান। এতেই নাকি বিভিন্ন রোগ মুক্তি ঘটে ভক্তদের। মনস্কামনা পূর্ণ হলে আবার পূজো দিয়ে যান এখানে। এখনও দলে দলে এই মোটা পুকুরে স্নান করতে আসেন মানুষ।
তাছাড়া ভক্তরা আসেন তাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য বিভিন্ন মানত নিয়ে। স্বপ্নপূরণ হয়ে যাওয়ার পর আবার ঢাক ঢোল বাজিয়ে ঘটা করে দিয়ে যান মায়ের পুজো। এই পুকুরের মাহাত্ম্যের কথা হাওড়া তথা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তের লোকজনেরা জানে। সকলের কাছেই পুকুরটি বাঁটুল-মোটা পুকুর নামেই পরিচিত।’ প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পুকুরটি ছিল একসময় এক বিশাল বড় ঝিল। পদ্মফুলে ভরে থাকত সারা পুকুর, খেলে বেড়াত বিশাল আকারের শাল-শোল মাছেরা। বর্তমানে সেই ঝিল আর নেই, সেটি এখন এক বিশাল আকারের পুকুরে পরিণত হয়েছে।