মুরগির পাতলা ঝোল নয়, বরং রেঁধে ফেলুন চিকেন হটপাঞ্চ, জেনে নিন রেসিপি |
Dharmendra-Amitabh: ‘ইয়ে দোস্তি…’, নিজে গাড়ি চালিয়ে ‘বীরু’কে দেখতে ছুটলেন ‘জয়’
নিজে গাড়ি চালিয়ে ‘বীরু’কে দেখতে ছুটলেন ‘জয়’
‘যব তু মেরা সাথ রাহা, তো ম্যায় কিউ ঘাবড়ানে লগা?’ একদিন ক্যামেরার সামনে বীরুকে জড়িয়ে ধরে এই সংলাপ বলেছিলেন অমিতাভ বচ্চন। বন্ধুত্ব। বিশ্বাস। ভরসা। ভালবাসা। একসঙ্গে ভাল থাকার অঙ্গীকার। ‘শোলে’ ছবির সেটে তেমনই দিনযাপন করেছিলেন ধর্মেন্দ্র ও অমিতাভ বচ্চন। ‘ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোরেঙ্গে’, আজও বন্ধুত্বের নামে এই গানই যেন প্রথম খেলে যায় সকলের ঠোঁটে।
‘তোরেঙ্গে দম মগর, তেরা সাথ না ছোড়েঙ্গে’– তাই চরম সঙ্কটেও সঙ্গ ছাড়লেন না অমিতাভ। বয়স তাঁরও কম নয়। তবুও হাসপাতাল থেকে ধর্মেন্দ্র ছাড়া পেতেই নিজেই ছুটলেন বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে। গত সোমবার বিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে বলিউডের ঢল নেমেছিল। শাহরুখ খান, সলমন খান থেকে শুরু করে গোবিন্দা, আমির খান, সকলেই প্রায় মধ্য রাতেই ছুটেছিলেন কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে দেখতে। খবর মিলেছিল– ভাল নেই ধর্মেন্দ্র। গোটা দেশ একযোগে করেছিল প্রার্থনা। অনুরাগীদের সেই প্রার্থনা বৃথা যায়নি।
অমিতাভের আঙুলের ডগায় সেদিন ছিল কেবল ‘ব্ল্যাঙ্ক’ পোস্ট। এক্স হ্যান্ডেলে শুধুই পোস্টের ক্রমিক সংখ্যার বাইরে সেদিন তিনি কিছুই লিখতে পারেননি। অনেকেই অনুভব করেছিলেন তাঁর হৃদয়ের শূণ্যতাকে। তবে ঈশ্বরের আশীর্বাদে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এলেন ধর্মেন্দ্র। বুধবার সকালেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল গোটা ভারত। আর খানিকটা সময় গড়াতেই বীরুকে দেখতে দরজায় হাজির জয়।
বয়সকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজেই গাড়ি চালিয়ে হাজির অমিতাভ। মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হল সেই ভিডিয়ো। সঙ্গে ফিরল জয়-বীরুর নস্ট্যালজিক সেই বন্ধুত্বের স্মৃতি। আবেগে ভাসছে গোটা নেটপাড়া।