কেশচর্চায় কিশমিশের কামাল, এই বর্ষায় পাবেন চমকপ্রদ উপকার
কেশচর্চায় কিশমিশের কামাল
রান্নায় বা ড্রাই ফ্রুটস হিসেবেই নয় রূপচর্চাতেও কিশমইশ বিশেষ উপযোগী। এমনিতেই এই বর্ষায় চুলের সমস্যায় জেরবার সিংহভাগ মানুষ। জেনে নিন কীভাবে কিশমিশ ভেজানো জল দিয়ে করবেন চুলের যত্ন, রইল টিপস।কিশমিশ ভেজানো জলে থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, যা শরীরে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে। স্ক্যাল্পে রক্তসঞ্চালন বাড়ায়। তাই কিশমিশ ভেজানো জল ব্যবহার করলে চুল পড়ার সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়।
এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা নতুন চুল গজাতে ও চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।চুলের অকালপক্কতা রোধে, চুলের গোড়া মজবুত করতে কিশমিশ ভেজানো জল অপরিহার্য। এতে থাকা ভিটামিন সি চুলের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।
চুলকে হাইড্রেটেড রাখতেও কিশমিশ ভেজানো জলের জুড়ি মেলা ভার। চুলে জট পড়ার সমস্যা, খুশকির সমস্যার সমাধান করে এই জল।
কীভাবে ব্যবহার করবেন?
আগের দিন রাতে একটি পাত্রে বেশ কিছুটা জল নিয়ে তাতে কয়েকটি কিশমিশ ভিজিয়ে রেখে দিন। পরের দিন শ্যাম্পুর পর এই জল অল্প অল্প করে চুলে দিয়ে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে নিন। ১০-১৫ মিনিট পর মাথায় রেখে ধুয়ে ফেলুন।
শুধু তাই নয় এই জল টক দই, নারকেল তেল ও মেথির পেস্ট একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এরপর ৩০মিনিট এই ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি হেয়ারমাস্ক চুলে রেখে ধুয়ে ফেলুন।