রূপ বদলাতে একাধিক বিরল চিকিৎসা করান ক্লোয়ি কার্দাশিয়ান
নাক, ভ্রু, নাক, ভ্রু, চোখের পাতা, ঠোঁট, গলা, ঘাড়, সবই নাকি নতুন করে তৈরি করা! এমনই শোনা যায় কার্দাশিয়ান বোনেদের অন্যতম জনপ্রিয় রিয়্যালিটি শো তারকা ক্লোয়ির সম্পর্কে। এই নিয়ে গুঞ্জন, চর্চা চলে আসছে বছর বছর ধরে। তবে সম্প্রতি সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন খোদ ক্লোয়ি। দিন কয়েক আগে ভেনিসে অ্যামাজ়ন প্ল্যাটফর্মের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজ়োস এবং লরেন সানচেজ়ের বিবাহঅনুষ্ঠানে তাঁর আবির্ভাবে চমকে গিয়েছেন সকলে। চেহারার বদলগুলি আরও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। অবশ্যই রাজকীয় বিয়েতে রাজকীয় সাজ তো ছিলই। মেকআপ সামগ্রী দিয়েই মেকওভার দেওয়া হয়েছে নিশ্চয়ই। কিন্তু তা ছাড়াও এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, নিজের মনমতো চেহারা গড়ে নিয়েছেন তিনি।চোখের পাতা, ঠোঁট, গলা, ঘাড়, সবই নাকি নতুন করে তৈরি করা! এমনই শোনা যায় কার্দাশিয়ান বোনেদের অন্যতম জনপ্রিয় রিয়্যালিটি শো তারকা ক্লোয়ির সম্পর্কে। এই নিয়ে গুঞ্জন, চর্চা চলে আসছে বছর বছর ধরে। তবে সম্প্রতি সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন খোদ ক্লোয়ি। দিন কয়েক আগে ভেনিসে অ্যামাজ়ন প্ল্যাটফর্মের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজ়োস এবং লরেন সানচেজ়ের বিবাহঅনুষ্ঠানে তাঁর আবির্ভাবে চমকে গিয়েছেন সকলে। চেহারার বদলগুলি আরও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। অবশ্যই রাজকীয় বিয়েতে রাজকীয় সাজ তো ছিলই। মেকআপ সামগ্রী দিয়েই মেকওভার দেওয়া হয়েছে নিশ্চয়ই। কিন্তু তা ছাড়াও এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, নিজের মনমতো চেহারা গড়ে নিয়েছেন তিনি।
এই বিষয়েই চর্চা যখন তুঙ্গে, ক্লোয়ি জানালেন, তিনি অনেক রকমের ট্রিটমেন্টই করিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, ‘‘আমি অনেক রকম পরিবর্তনই এনেছি চেহারায়। এর আগেও খোলাখুলি সে নিয়ে কথা বলেছি। আবারও জানিয়ে দেব। কোনও অসুবিধা নেই।’’ তিনি যা জানালেন, তার ভিত্তিতে দেখে নেওয়া যাক, কোনটি কী।
নোজ় জব বা নাক বদলানোর সার্জারি: নাকের আকার, গঠন বা কার্টিলেজ পরিবর্তন করা হয়। শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা ঠিক করা বা নাককে বেশি টিকোলো করে তোলা হয় এ ভাবে। সার্জারির পরে অনেকেই মনে করেন, তাঁদের মুখে ভারসাম্য এসেছে।
কোলাজেন থ্রেড থেরাপি: পাতলা, সহজে ত্বকে মিশে যাওয়া সুতো ত্বকের নীচের স্তরে প্রবেশ করিয়ে টানটান করা হয়। ত্বকের লিফ্টিং, বলিরেখা কমানো এবং কোলাজেন উৎপাদন বাড়ানো হয় এই পদ্ধতিতে। নন-সার্জিকাল ফেস-লিফ্টিং-এ মুখের গঠন জোরদার হয়।
স্যামন স্পার্ম ফেশিয়াল: স্যামন মাছের ডিএনএ বা শুক্রাণু থেকে নিষ্কাশিত নিউক্লিয়োটাইড সমৃদ্ধ সিরাম ত্বকে প্রয়োগ করা হয়। ত্বককে হাইড্রেট করে, ঔজ্জ্বল্য ফিরিয়ে আনে। ত্বক মসৃণ হয়, বার্ধক্যের ছাপ পড়ে না।