মোদির জনসভার পর খেলার মাঠের অবস্থা শোচনীয়! সমালোচনায় সরব ক্রিড়া মহল |
মোদীকে জবাব দিতে সাংবাদিক বৈঠকে কুণালের হাতে ফিশ ফ্রাই, কেন?
সাংবাদিক বৈঠকে কুণালের হাতে ফিশ ফ্রাই
ভোটমুখী বাংলায় বাঙালি অস্মিতাকে শান দিতে পুরোদমে মাঠে নেমে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। এরইমধ্যে আবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অধীনস্থ ‘অয়েল অ্যান্ড ফ্যাট বোর্ডের’ জারি করা নির্দেশিকা ঘিরে তৈরি হয় জোরজার চাপানউতোর। বলা হয়, বিভিন্ন ক্যাফেটেরিয়া, জনবহুল জায়গায় প্রাত্যহিক খাবারে ‘শারীরিক ঝুঁকি’র বিষয়ে সতর্ক করতে হবে মানুষকে। তৃণমূলের দাবি, কেন্দ্র শিঙাড়া, জিলিপির উপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। বলছে, শিঙাড়া, জিলিপির উপর বিপজ্জনক লিখতে হবে। তা নিয়ে বিতর্ক যখন ফুল সুইংয়ে তখন বাংলায় এলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দুর্গাপুর থেকে বাঙালির পাশে থাকার বার্তা দিয়ে তোপের পর তোপ দাগলেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মোদীর সভা শেষ হতে না হতেই ফিশফ্রাই নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে বসে পড়লেন কুণাল ঘোষ।
ভোটমুখী বাংলায় বাঙালি অস্মিতাকে শান দিতে পুরোদমে মাঠে নেমে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। এরইমধ্যে আবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অধীনস্থ ‘অয়েল অ্যান্ড ফ্যাট বোর্ডের’ জারি করা নির্দেশিকা ঘিরে তৈরি হয় জোরজার চাপানউতোর। বলা হয়, বিভিন্ন ক্যাফেটেরিয়া, জনবহুল জায়গায় প্রাত্যহিক খাবারে ‘শারীরিক ঝুঁকি’র বিষয়ে সতর্ক করতে হবে মানুষকে। তৃণমূলের দাবি, কেন্দ্র শিঙাড়া, জিলিপির উপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। বলছে, শিঙাড়া, জিলিপির উপর বিপজ্জনক লিখতে হবে। তা নিয়ে বিতর্ক যখন ফুল সুইংয়ে তখন বাংলায় এলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দুর্গাপুর থেকে বাঙালির পাশে থাকার বার্তা দিয়ে তোপের পর তোপ দাগলেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মোদীর সভা শেষ হতে না হতেই ফিশফ্রাই নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে বসে পড়লেন কুণাল ঘোষ।
কুণালের সাফ কথা, কে কী খাবেন সেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হস্তক্ষেপ করার পক্ষে নন। সাংবাদিক বৈঠকেই বলেন, “মাছ-মিষ্টি অ্যান্ড মোর বাংলায় ছিল আছে থাকবে এবং চলবে। ফিশফ্রাই থাকবে, সিঙাড়া থাকবে, জিলিপি থাকবে। খাবারের উপর ফতোয়া আমরা কোনও অবস্থাতেই মানছি না।”