You will be redirected to an external website

প্রযুক্তির শিখরে ভারত! হাইপারলুপ ট্রেন গবেষণায় নজির মাদ্রাজ আইআইটি

India at the peak of technology! IIT Madras sets an example in hyperloop train research

হাইপারলুপ ট্রেন

সম্প্রতি প্রযুক্তির বিভিন্ন খাতে ল্যান্ডমার্ক পার করছে ভারত। সেই রকমই আরও এক অসাধ্য সাধন করল আইআইটি মাদ্রাস। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সাহায্যে ভ্যাকুয়াম টিউবের মধ্য দিয়ে যাবে ট্রেন। এই ট্রেন বুলেটের থেকেও দ্রুত গতিতে চলতে সক্ষম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওই ট্রেনটি চালানো হবে এমন একটি টিউবের মধ্যে দিয়ে, যাতে কোনও বাতাস থাকবে না। বাতাস বা ‘এয়ার’ না থাকায় সামনের দিকে এগোতে গেলে বায়ুমণ্ডলের কোনও বাধা থাকে না বলে ওই ট্রেন অত দ্রুত গতিতে ছুটতে পারে।

হাইপারলুপ। ২০১৩ সালে যার ধারণা দিয়েছিলেন ইলন মাস্ক। সেই হাইপারলুপ তৈরি করে ল্যান্ডমার্ক পার করল মাদ্রাস আইআইটি। এই লাইপারলুপ আসলে বন্ধ করা টিউবের মধ্যে দিয়ে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ক্যাপসুল বা পড যেতে পারে। সেই ব্যবস্থাই হল হাইপারলুপ। যেখানে থাকবে ভ্যাকুয়াম টিউব। অর্থাৎ একটি টিউব থাকবে, যেটা প্রায় ভ্যাকুয়াম হবে অর্থাৎ হাওয়ার ঘর্ষণ অনুভব করা যাবে না। ভারতীয় রেলের সহযোগীতায় আইআইটি মাদ্রাস  ইতিমধ্যেই ৪২২ মিটার লম্বা টেস্ট ট্র্যাক তৈরি করে ফেলা হয়েছে। এর মধ্যে দিয়ে একটি ট্রেন বা হাইপারলুপ ১১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ছুটতে পারে। ধরা যাক কলকাতা থেকে কাশ্মীরের দূরত্ব প্রায় ২,৩৪০ কিলোমিটার। তাহলে এই হাইপারলুপের সাহায্যে মাত্র ২ ঘন্টায় পৌঁছে যাবেন কাশ্মীরে।

মনে করা হচ্ছে, ‘হাইপারলুপ’ ব্যবস্থা যদি দেশে চালু হয়ে যায়, তা হলে পরিবহণ ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আসবে। কিন্তু হাইপারলুপ ট্রেন কী? একটি লো-প্রেশার টিউবের মধ্যে দিয়ে চলে এই সুপারফাস্ট ট্রেন। সাধারণ ট্রেনের মতো একাধিক কামরা নয়, বরং একটিমাত্র কামরা থাকে এতে। মূলত ইলেকট্রিকেই চলে। চৌম্বক শক্তির প্রভাবে কামরাটি লাইন থেকে খানিকটা উপরে উঠে যায়। এর পর ধীরে ধীরে গতি তা বাড়ায়।

AUTHOR :Sukanya Majumder

গাড়ি-থেকে-নামলেন,-হেঁটে-গেলেন,-রাস্তা-আটকে-রাখা-বিশাল-সাপ-খালি-হাতে-সরিয়েও-দিলেন! Read Previous

গাড়ি থেকে নামলেন, হেঁটে ...