You will be redirected to an external website

গর্ভধারনের ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রসার! নজির গড়ল কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি

Columbia University sets precedent for the spread of artificial intelligence in pregnancy

AI -র মাধ্যমে গর্ভবতী

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এই শব্দটি আস্তে আস্তে মানুষের জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছে। এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সৌজন্যে গর্ভবতী হলেন এক মহিলা! এমন ঘটনায় সাড়া পড়ে গিয়েছে গোটা বিশ্বে। বিশ্বের তথ্য প্রযুক্তি সংস্থায় এই বিষয় নিয়ে পড়েছে শোড়গোল। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ফার্টিলিটি টুলের মাধ্যমে তা সম্ভব

প্রায় দু-দশক অর্থাৎ ২০ বছর ধরে সন্তান নেওয়ার চেষ্টা করছিল এক দম্পতি। কিন্তু সফল হননি তাঁরা। এমনকি আইভিএফ-এর মাধ্যমেও সন্তানের জন্য চেষ্টা করেছিল সেই দম্পতি। ১৫ বারের চেষ্টা ব্যর্থ। নানা চিকিৎসকের পরামর্শও কাজে আসেনি। অবশেষে AI-এর মাধ্যমে সুখবর।

কী ভাবে এই মিরাকল হল? ২০ বছরের চেষ্টায় মানসিক ভাবে কার্যত ভেঙে পড়েছিল সেই দম্পতি। অবশেষে কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ফার্টিলিটি টুলের মাধ্যমে তা হয়েছে। এই ফার্টিলিটি টুলের নাম STAR (স্মার্ম ট্র্যাক অ্যান্ড রিকোভারি)। কিন্তু কী এই STAR? কীভাবে কাজ করে AI-এর টুল?

স্টার এমন একটি যন্ত্র যা বীর্যের মধ্যে থেকে জীবিত শুক্রাণু খুঁজে বের করে। এই মাইক্রোফ্লুইড চিপ বীর্যের মধ্যে থাকা সমস্ত উপাদান আলাদা করতে সক্ষম এটি। শুধু তাই নয় হাইস্পিড ইমাজিন সিস্টেম মাইক্রোস্কপিক ফ্রেমের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ ছবি তোলে এই টুল। মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম সমস্ত ছবি পরীক্ষা করে লুকিয়ে থাকা জীবিত শুক্রাণু দ্রুত চিহ্নিত করে।

স্টার নামক এই টুল খুবই দ্রুততার সঙ্গে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। জীবিত শুক্রাণুর যাতে কোনওরকম ক্ষতি না হয়, সেই বিষয়টিও নজর রাখে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একটি ল্যাবে যদি টেকনিশিয়ানরা বীর্যের নমুনার মধ্যে থেকে কোনও জীবিত শুক্রাণু দু-দিনেও খুঁজে না পায়, স্টার টুল ঘণ্টায় অন্তত ৪৪টি শুক্রাণু চিহ্নিত করতে পারে।

পরীক্ষা মূলক ভাবে এই দম্পতির সমস্যা গবেষণা করে দেখা গিয়েছিল, স্বামীর বীর্যে সন্তান ধারনের মতো কোনও শুক্রাণু খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। কিন্তু এই কৃত্রিম বুদ্ধি মত্তা দিয়ে তৈরি স্টার টুল সেটাই করে দেখিয়েছে এবং সেই মহিলাকে গর্ভবতী হতে সাহায্য করেছে। বন্ধ্যাত্ব দূর করতে এই টুল বড় ভূমিকা নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। অনেক দম্পতির এর ফলে আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন।

AUTHOR :Sukanya Majumder

Sukanya Majumdar is a Copywriter and Social Media Desk Personnel at Express News. She holds a Bachelor's degree in Mass Communication from Burdwan University and a Diploma in Media Science from MAKAUT. Additionally, she has completed practical training in News Reading and Copy Editing from Fox Media School. With a strong foundation in both traditional and digital media, Sukanya brings clarity, creativity, and precision to every piece of content she crafts.

Demand for alkaline water is increasing due to health awareness! Know the benefits of this special water Read Previous

স্বাস্থ্য সচেতনতায় বাড়...

বৃষ্টিতে ল্যাপটপ ভিজলে দ্রুত করণীয় পদক্ষেপ Read Next

বৃষ্টিতে ল্যাপটপ ভিজলে ...