ব্রেকফাস্টে রোজ ডিম-টোস্ট খাচ্ছেন? ছোটখাটো বদল আনুন, তেলে ভাজা এই রেসিপিই হবে স্বাস্থ্যকর |
ধর্মেন্দ্রর অস্থি বিসর্জনে বিপত্তি! তেড়ে গেলেন সানি দেওল, ‘কত টাকা চাই তোর?’
ধর্মেন্দ্রর অস্থি বিসর্জনে বিপত্তি!
গত ২৪ নভেম্বর ৮৯ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছেন বলিউডের হি-ম্যান ধর্মেন্দ্র। তাঁর মৃত্যু ঘিরে রয়েছে রহস্য। শেষ বার কারও সঙ্গে দেখা করতে দেখা হয়নি তাঁকে। এরই মধ্যে পরিবার আবারও শিরোনামে। হরিদ্বারের বাবার অস্থি বিসর্জন করতে গিয়েই বচসায় জড়ালেন সানি দেওল। তেড়ে গেলেন, ক্ষিপ্ত হলেন, এমনকি চিৎকার করে বলেও উঠলেন, "কত টাকা চাই তোর'?
কী ঘটেছে?
এ দিন পরিবারের সঙ্গে চুপিসারেই হরিয়ানায় বাবার অস্থি বিসর্জন করতে গিয়েছিলেন সানি দেওল। খবর পেয়েই হাজির হয় পাপারাৎজি। কিছু না জানিয়েই সেই ব্যক্তিগত মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করতে থাকে। চোখ এড়ায়নি সানির। দেখামাত্রই কার্যত তেড়ে যান তিনি। কেড়ে নেন ক্যামেরা। ওই ব্যক্তিকে দেখে বলতে থাকেন, "এই সব পয়সার জন্য তো করছিস! কত টাকা চাই তোর? আমি দেব।" যদিও এই ঘটনার পর ঐ ব্যক্তি রেকর্ড করা থামিয়ে দেন। তবু সানি শান্ত হননি।
সংবাদমাধ্যম ও পাপারাৎজির প্রতি বেশ ক্ষুব্ধ দেওল পরিবার। এর আগে ধর্মেন্দ্র যখন বেশ অসুস্থ তখনই রটে গিয়েছিল তিনি আর নেই! দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছিল সেই খবর। বাধ্য হয়ে পরিবারের তরফে বিবৃতিও প্রকাশ করতে হয়েছিল। এরপর ধর্মেন্দ্র যখন সত্যিই প্রয়াত হন, তখন পরিবারের তরফে কোনও বিবৃতি প্রকাশ করা হয়নি। নীরব ছিলেন সকলেই।
দিন কয়েক আগে পাপারাৎজি সংস্কৃতি নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন জয়া বচ্চন। এক সাক্ষাৎকারে তাঁকে বলতে শোনা যায়, "এরা কারা? এই দেশের মানুষদের প্রতিনিধিত্ব কী ভাবে করে? এরা মিডিয়া? আমি নিজে মিডিয়া ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছি। আমার বাবা ছিলেন সাংবাদিক। সত্যিকারের সাংবাদিকের প্রতি আমার যথেষ্ট সম্মান রয়েছে। কিন্তু এই যে টাইট প্যান্ট পরে হাতে ফোন নিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে ছবি তোলে, তারাও সাংবাদিক? কোথা থেকে আসে? এদের শিক্ষাগত যোগ্যতাই বা কী?" এরপরেই প্যাপ দুনিয়া ঝড় উঠেছে। অনেকে জয়াকে ব্যানের কথাও বলছেন।