You will be redirected to an external website

দিল্লি বিস্ফোরণ-কাণ্ডে এবার পুলওয়ামার ইলেকট্রিশিয়ানকে তুলে নিল তদন্তকারী সংস্থা

The investigation into the inter-state terror module of Jaish-e-Mohammed (JeM) in the Delhi Blast case is becoming increasingly complex.

দিল্লি বিস্ফোরণ-কাণ্ড

দিল্লির লালকেল্লা বিস্ফোরণ (Delhi Blast) মামলায় জইশ-ই-মহম্মদ (জেএম)–এর আন্তঃরাজ্য জঙ্গি মডিউল নিয়ে তদন্ত ক্রমশ জটিল হচ্ছে। সেই তদন্তেই নতুন দিক খুলল শনিবার। জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) স্টেট ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (SIA) এবং স্পেশ্যাল অপারেশনস গ্রুপ (SOG) যৌথভাবে পুলওয়ামার এক ইলেকট্রিশিয়ানকে (Electrician) আটক করেছে।

পুলওয়ামার শিল্পাঞ্চল থেকে তুফাইল আহমেদ নামে ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুলে আনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। তাঁর বিরুদ্ধে জঙ্গি মডিউলের সঙ্গে যোগাযোগের প্রমাণ মিলেছে বলে তদন্তকারী সংস্থার দাবি। তদন্তের স্বার্থে তুফাইলের ভূমিকা এবং যোগাযোগের পরিসর বিস্তারিত খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

তদন্তকারীদের সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই জইশ-মদতপুষ্ট গোটা চক্রটির ওপর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে। সেই সূত্র ধরেই তুফাইলের ভূমিকা সন্দেহজনক বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। তাই তাঁকে দীর্ঘক্ষণ ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

তদন্তকারী এক আধিকারিক জানিয়েছেন, “এই নেটওয়ার্কে কারা যুক্ত, তাঁদের যোগাযোগ কোথায়, সব দিকই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তুফাইলের ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট পাওয়া গেছে। তাই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ অত্যন্ত জরুরি বলে মনে হয়েছে।”

লালকেল্লা বিস্ফোরণ-কাণ্ডের পর থেকেই উত্তর ভারত জুড়ে জইশ-যোগের একাধিক সূত্র সামনে এসেছে। নতুন গ্রেফতার এবং জিজ্ঞাসাবাদের ফলে সেই তৎপরতা আরও বাড়ল বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা।

দিল্লিতে লালকেল্লার কাছে আই ২০ গাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। যাতে প্রাণ হারান ১৩ জন। ওই গাড়িতে বসেছিলেন চিকিৎসক তথা আত্মঘাতী বোমারু উমর মহম্মদ। সেই উমরের সহযোগী চিকিৎসক মুজাম্মিল শাকিল এখন এনআইএ-র হেফাজতে। এনআইএ-র একটি সূত্র বলছে, শাকিল জেরায় দাবি করেছেন, গত দু’বছর ধরে বিস্ফোরণের পরিকল্পনা করছিলেন তাঁরা। এই দু’বছর ধরে বিস্ফোরক, রিমোট, বোমা তৈরির অন্যান্য সরঞ্জাম জোগাড় করা হয়েছিল।

দেশের বিভিন্ন শহরে বিস্ফোরণ ঘটানোর পরিকল্পনা ছিল জইশের সঙ্গে যুক্ত ‘হোয়াইট কলার’ জঙ্গিগোষ্ঠীর। আর সেই ছক প্রথম তৈরি হয়েছিল ২০২৩ সালে। ধৃত চিকিৎসকেরা জেরায় এমনটাই জানিয়েছেন বলে এনআইএ সূত্রে খবর। দিল্লি বিস্ফোরণে তারাই তদন্ত করছে।

এনআইএ-র সূত্র বলছে, গত দু’বছর ধরে ধীরে ধীরে বিস্ফোরকের মশলা জোগাড় করেছেন অভিযুক্তেরা। সাজিয়েছেন ছক।

দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্তে নেমে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ) দেশজুড়ে একাধিক জায়গায় তল্লাশি ও ধরপাকড় শুরু করেছে। তদন্তে নেমে শ্রীনগর-সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে একাধিক চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যারা বেশিরভাগই কাশ্মীরের। শুধু তাই নয়, বিস্ফোরণের দুই ষড়যন্ত্রী-সহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে এনআইএ। পাশাপাশি, তদন্তকারীদের স্ক্যানারে রয়েছে হরিয়ানার ফরিদাবাদের আল-ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ও। 

AUTHOR :Rima Ghatak

Rima Banerjee is a content writer at Express News, with over 3 years of experience in digital journalism. She holds a Bachelor's degree in Mass Communication from Kazi Nazrul University. Passionate about news and storytelling, Rima is dedicated to delivering accurate, engaging, and timely content that connects with readers across platforms.

মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল! মান্ডিতে হাড়পা বানে তলিয়ে গেল বাড়ি, নিখোঁজ বহু, সরকারের হিসেব অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা ২৩ জন Read Previous

মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্য...

Air pollution is increasing again across Delhi-NCR. The Commission for Air Quality Management (CAQM) has introduced stricter Read Next

দূষণ ফের চরমে, আগেভাগেই ক...